Facebook Youtube Twitter LinkedIn
Inspiration

যে ৫ অভ্যাস আপনাকে সফল করবে

image

সফল হওয়ার জন্য আপনাকে সব সময় সচেতন থাকতে হবে। কারণ নিজেকে সফলতার উচ্চ শিখড়ে পৌঁছানোর জন্য প্রয়োজন যথার্ত পরিশ্রম। এছাড়া আপনি সফল হতে পারবেন না। যা-ই করুন না কেন, কিছু ছোট ছোট কাজ আপনাকে লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করবে। সেসব মেনে চলতে শিখলেই আপনি পাবেন কাঙ্ক্ষিত সফলতা-
১. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এড়িয়ে চলুন
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দূরে থেকে মানুষের সঙ্গে সরাসরি চাইলেই কথা বলা যায়। এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দূরে থাকলেই আপনার ব্যক্তি সাধনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। যার ফলে আপনিও একজন আত্মবিশ্বাসী মানুষ হয়ে উঠবেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ফলে নেতিবাচক প্রভাব ঘটে। এর ফলে আপনার সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক খারাপও হতে পারে। তাই সবার উচিত এটি এড়িয়ে চলা।
২. মেডিটেশন করুন
প্রত্যেকদিন সকালে ১০ মিনিট মেডিটেশনের মাধ্যমে আপনার দিন শুরু করুন। মেডিটেশনের মাধ্যমে দিন শুরু করলে তা আপনার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে, আপনার মনও ভালো থাকবে। সফল ব্যক্তিরাও তাদের দিন শুরু করে থাকে মেডিটেশনের মাধ্যমে। ডায়েরি লেখা, মনের ইচ্ছা প্রকাশ এবং তার সুষ্ঠু পরিকল্পনা করতে পারেন এই সময়ে। এই অভ্যাস সকালের রুটিনে জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে সহায়তা করবে। মেডিটেশন মনকেও শান্ত রাখে। ভালো জিনিসের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকার অভ্যাস জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
৩. ভোরে ওঠার অভ্যাস করুন
ঘুম ভালো হলে সকালে উৎফুল্ল লাগে। সকালে ওঠার অভ্যাস আপনাকে সুস্থ রাখে এবং শরীর ও মন ভালো থাকে। সকালে ওঠা আপনার দিনকে কর্মক্ষম করতে সাহায্য করে।
• ঘুম ভালো হওয়া: সূর্য ওঠার আগে সকালে ঘুম থেকে উঠলে শরীর ও মন ভালো থাকে।
• স্বাস্থ্য-সম্মত ডায়েট করা: সকালে সময়ের অভাবে আমরা ঠিকমত স্বাস্থ্যসম্মত নাস্তা করতে পারি না যার ফলে সারাদিন খানিকটা ক্লান্তি কাজ করে। সকালে ওঠার অভ্যাস আপনাকে স্বাস্থ্য-সম্মত নাস্তা বানানোর সময় ও সুযোগ করে দেবে।  
• হরমোন নিয়ন্ত্রণ: সকালে ওঠার ফলে তা শরীরের হরমোন নিয়ন্ত্রণ এবং বিপাকে সহায়তা করে।
• বিষণ্ণতা কমায়: রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠা বিষণ্ণতার মাত্রা কমায়।
৪. স্বাভাবিকভাবেই সকালে ঘুম থেকে ওঠা
অ্যালার্ম ছাড়াই ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস হতে পারে একটি সহজ পদ্ধতি। সকালে ঘুম থেকে ওঠার বিশেষ দিক হলো, এতে আপনি দিনের বেশি সময় এবং প্রকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।  
৫. রাতে আগামী দিনের প্রস্তুতি নিন
রাতে ঘুমানোর আগে পরবর্তী দিনের প্রস্তুতি নিন। এতে পরবর্তী দিনের কাজের চাপ অল্প হলেও কমে যায়।
• কী পরবেন তা রাতেই নির্ধারণ করুন: আগামী দিন যা পরবেন সেই জামা এবং জুতা ঠিক করে রাখুন। এর ফলে আপনার পরের দিন সকালের কাজের চাপ কমে যাবে।
• প্রয়োজনীয় জিনিস ব্যাগে রাখুন: আপনার কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট ব্যাগ রাখুন। প্রয়োজনীয় জিনিস ব্যাগে রাখুন। সঙ্গে আপনার ল্যাপটপ, নোটবুক, চার্জার, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসও রাখতে পারেন।
• খাবার তৈরি করুন: আগে থেকে খাবার বা স্ন্যাকস তৈরি করে রাখলে সময় বাঁচানো যায় এবং সকালে কাজের চাপও কমে যায়। স্বাস্থ্য-সম্মত নাস্তা আপনার শরীরের ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্টগুলির (কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি) ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
Collected From dhakapost


Related Posts

image

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর ৪ উপায়

24/09/2024

Inspiration

আপনি কি ইদানীং কাজ করতে গিয়ে হাঁপিযে ওঠেন? সব সময় ক্লান্ত লাগে আর অল্পতেই হতাশ হয়ে পড়েন? এসবের প্রভাব নিশ্চয়ই পড়তে শুরু করেছে আপনার কাজের ফলাফলেও? বর্তমান প্রতিযোগিতাশীল বিশ্বে চাপ কোথায় নেই? তাই কর্মক্ষেত্রে চাপ অনুভ

image

What to Consider When Setting Career Goals

24/08/2024

Inspiration

While the everyday tasks at your job obviously need to get done, it’s also just as important to have long-term career goals—whether it’s because you are looking to eventually move up the corporate la

image

3 keys to unlock the power of employees

24/08/2024

Inspiration

In your workplace, employee culture is your only sustainable competitive advantage. To win today, you need people who can react quickly and make decisions autonomously. Your culture — the shared values and shared pr