Facebook Youtube Twitter LinkedIn
Inspiration

ডাটা এন্ট্রিতে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের হাতছানি

image

২০১২ সালে থেকে অনলাইন মার্কেট প্লেস ওডেস্ক (বর্তমান আপওর্য়াক)-এ কাজ শুরু করেন। ইতোমধ্যেই তার প্রোফাইলে যুক্ত হয়েছে সাড়ে পাঁচ হাজার ঘণ্টা কাজ করার অভিজ্ঞতা। সাথে রয়েছে ১০০% সাকসেস রেট এবং টপ রেটেড ব্যাচ। আপওর্য়াকের তথ্যানুযায়ী, ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের সেরা ১০ জন ডাটা এন্ট্রি ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে তিনি একজন এবং একমাত্র বাংলাদেশী। ডাটা এন্ট্রির বিভিন্ন দিক নিয়ে দৈনিক ইনকিলাবের মুখোমুখী হন তিনি। সাথে ছিলেন নুরুল ইসলাম।

দৈনিক ইনকিলাব: ডাটা এন্ট্রি কী?
সিরাজুম মনির: কম্পিউটারের মাধ্যমে কোনো তথ্য-উপাত্তকে কোনো সুনির্দিষ্ট স্থান বা সফটওয়্যার থেকে অন্য কোনো স্থান কিংবা সফটওয়্যারে সংরক্ষণ করাই হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। যিনি এই কাজটা করেন, তাকে বলা হয় ডাটা এন্ট্রি ক্লার্ক। ব্যবসায়িক লেনদেনের হিসাব, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ অফিসের নানা তথ্যাদি কিংবা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষকদের তালিকা, হাজিরা এবং অন্যান্য সকল তথ্য সুনির্দিষ্টভাবে ডাটাবেইজে সংরক্ষণ করা ডাটা এন্ট্রির কাজ। আবার হাতে লেখা চিঠি, নথিপত্র, দলিলাদী কিংবা ছবি, পিডিএফ ফাইল, অডিও, ভিডিও থেকে ক্লাইন্টের চাহিদা অনুযায়ী তথ্য সংরক্ষণ করাটাও ডাটা এন্ট্রির কাজ। কিছু কিছু মার্কেট প্লেসে ক্যাপচা এন্ট্রির কিছু কাজ থাকে, এটাও ডাটা এন্ট্রির অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশে অফিস বা কর্মক্ষেত্রে ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো সাধারণত অফিস সহকারীরা সম্পাদন করে থাকেন। তবে অনলাইন মার্কেট প্লেসে ডাটা এন্ট্রির পরিধি আমাদের দেশীয় বাজারের তুলানায় অনেক বড় এবং বিস্তৃত। এই কাজগুলো একা বা দলগতভাবে সম্পন্ন করা যায়। এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের সাধারণ ব্যবহারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। ফলে যে কেউ এই ধরনের কাজ করে ঘরে বসেই খুব সহজেই আয় করতে পারে।

দৈনিক ইনকিলাব: দেশে-বিদেশে এর চাহিদা কেমন?
সিরাজুম মনির: প্রযুক্তি অগ্রগতির কারণে বিশ্বব্যাপী তথ্যর আদান-প্রদানের গতি ও পরিধি বেড়েছে বহু গুণ। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও এখন বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও অফিস তাদের ডাটা ম্যানেজমেন্টের জন্য কাস্টমাইজ সফটওয়্যার ব্যবহারের প্রতি উৎসাহী হচ্ছে। ফলে প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন ব্যবসায়িক, প্রাতিষ্ঠানিক, ডিরেক্টরি, বিনোদন, ই-কর্মাসসহ নানা ধরনের ওয়েবসাইট। সেখানে প্রয়োজন হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি ক্লার্কদের। সময়ের সাথে সাথে এদের প্রয়োজনীয়তা আরো বাড়বে। তাই আশা করা যায়, ২০২০ সালের মধ্যে দেশে দক্ষ ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের এক বিশাল চাহিদা তৈরি হবে। এদিকে অনেক আগে থেকেই আন্তর্জাতিক বড় বড় প্রতিষ্ঠানে স্থায়ী এবং ফ্রিল্যান্সার ডাটা এন্ট্রি ক্লার্কদের প্রচুর চাহিদা ছিল। এখন তা আরো বেড়েছে। আর অনলাইন মার্কেট প্লেস আপওর্য়াকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন কাজের তালিকায় ডাটা এন্ট্রি ছিল ৩য়। অন্যান্য মার্কেট প্লেসেও একই অবস্থা।

দৈনিক ইনকিলাব: ডাটা এন্ট্রি শেখার জন্য কী কী প্রাথমিক দক্ষতার প্রয়োজন?
সিরাজুম মনির: বাংলাদেশে অফিস বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে ডাটা এন্ট্রি ক্লার্ক হিসেবে কাজ করার জন্য সাধারণ কিছু দক্ষতা থাকলেই যথেষ্ট। কিন্তু অনলাইন মার্কেট প্লেসে ডাটা এন্ট্রির কাজ করার জন্য আপনাকে অনেক বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। প্রাথমিক দক্ষতা হিসেবে যতটুকু সম্ভব নির্ভুল ও দ্রুত টাইপিং এবং মাউসের দ্রুত সঠিক ব্যবহার জানাটা আবশ্যক। শুধু ডাটা এন্ট্রি পেশাতে নয়, কম্পিউটারের অন্যান্য কাজগুলোও দ্রুত গতিতে সম্পন্ন করার জন্য এই দুই দক্ষতার কোন বিকল্প নেই। ডাটা এন্ট্রির কাজের প্রয়োজনে মাইক্রোসফ্্্ট অফিস প্যাকেজ শিখে নিতে হবে। তবে বেশিরভাগ কর্মক্ষেত্রে মাইক্রোসফ্্ট অফিস প্যাকেজের মাইক্রোসফ্্ট ওয়ার্ড ও মাইক্রোসফ্্ট এক্সেল অ্যাপলিকেশনের ব্যবহার সর্বাধিক। অনলাইন মার্কেট প্লেসে ডাটা এন্ট্রির কাজ করার জন্য উপরে উল্লেখিত দক্ষতার পাশাপাশি অবশ্যই ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে, বিশেষ করে কথোপকথনে। এছাড়াও যে বিষয়গুলোতে দক্ষতা প্রয়োজন সেগুলো হলো- পিডিএফ বা ইমেজ থেকে ডাটা এন্ট্রি, পিডিএফ ডাটা কনভারসন ও ম্যানেজমেন্ট, ওয়েব বা ইন্টারনেট রিসার্চ, লিড জেনারেশন, ডাটা ক্ল্যান্সিং, ডাটা ভ্যালিডেশন, ডাটা মাইনিং, ডাটা বা স্ক্রিন স্ক্র্যাপিং। এই কাজগুলোর বেশিরভাগ সম্পন্ন হয় মাইক্রোসফ্্ট এক্সেল দিয়ে। তাই মাইক্রোসফ্্ট এক্সেলে আপনাকে প্রফেশনাল লেভেলের দক্ষ হতে হবে এবং তা অবশ্যই সর্বশেষ ভার্সনে। অর্থাৎ মাইক্রোসফ্্ট এক্সেলে কন্ডেশনাল ফরমেটিং, সর্ট, ফিল্টারের মতো কমান্ডগুলোর এ্যাডভান্স ব্যবহার এবং বহুল ব্যবহৃত ফর্মুলাগুলো যেমন লজিক্যাল, টেক্স, ডেট এন্ড টাইম এবং লুক আপ এন্ড রেফারেন্সের সর্বোত্তম ব্যবহার আপনাকে জানতে হবে। এছাড়াও বিভিন্ন সিএমএস ফর্মের মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রির প্রয়োজন হতে পারে। সিএমএস হলো ওয়েব পেইজ তৈরি করার জন্য এক ধরনের বিশেষ অ্যাপ্লিকেশন। যেমন: ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা, ড্রুপাল এবং ই-কর্মাস সাইট তৈরির জন্য ম্যাজেন্টো, প্রেসটাসপ, ওপেনকার্ট বেশি জনপ্রিয়। এই সিএমএসগুলোতে ডাটা এন্ট্রি করার জন্য ডাটা ইমপোর্ট প্লাগইনস্’র পাশাপাশি ডাটা এন্ট্রি ফরমও থাকে। এই ফরমগুলোতে কীভাবে ডাটা এন্ট্রি করতে হয়, সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণা থাকাটা জরুরি। এখন বেশিরভাগ সিএমএসভিত্তিক ওয়েব পেইজে ডাটা ইমপোর্ট করার জন্য প্লাগইনস্ ইন্সটল করা থাকে, তবে প্রকারভেদে এগুলোতে ডাটা বিভিন্ন ফরমেট; যেমন সিএসভি, এক্সএমএল, জেসন, এজেক্স ইত্যাদি ব্যবহার করে ইমপোর্ট করা হয়ে থাকে। তাই এই ডাটা ফরমেটগুলোর সঙ্গেও আপনাকে পরিচিত হতে হবে। ডাটা এন্ট্রি সেকশনে এখন ডাটা বা স্ক্রিন স্ক্রাপিংয়ের চাহিদা সব থেকে বেশি। ডাটা স্ক্রাপিং হলো প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে ওয়েব পেইজ থেকে দ্রুত ও সুন্দর করে ডাটা ডাটাবেইজে সাজানো। ডাটা স্ক্রাপিংয়ের জন্য সেরা প্রোগ্রামিং ল্যাগুয়েজ হলো পিএইচপি, রুবি, পাইথন ইত্যাদি। আপনি যদি ডাটা স্ক্রাপিং নিয়ে কাজ করতে চান, তবে অবশ্যই অন্তত একটি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ আপনাকে ভালোভাবে জানতে হবে। এছাড়াও ইন্টারনেটে ডাটা স্ক্রাপিংয়ের জন্য বিভিন্ন সফটওয়ার ও ওয়েবসাইট আছে, যেগুলো থেকে আপনি মাসিক বা এককালীন বিল পরিশোধের মাধ্যমে ডাটা স্ক্রাপিং কাজ সম্পন্ন করে নিতে পারেন।

দৈনিক ইনকিলাব: আপনি কীভাবে এই সেক্টরে এলেন?
সিরাজুম মনির: ২০০০ সালে আমি প্রথম জাতীয় ভোটার তালিকা কম্পিউটারভিত্তিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করি। দ্রুতগতির টাইপিং স্কিল থাকায় খুব সহজেই আমি সাফল্য অর্জন করি। এরপর থেকে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ডাটা এন্ট্রি প্রোজেক্টে অংশগ্রহণের পাশাপাশি লোকাল মার্কেটে ডাটা ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করতাম এবং স্থানীয় একটি দৈনিক পত্রিকায় গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে থাকি। ২০১২ সালের মাঝামাঝি সময় আমি আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে অনলাইন ডাটা এন্ট্রির কাজ পাই এবং সফলতার সাথে সম্পন্ন করি। এরপর আমি খুবই আগ্রহবোধ করি, অনলাইন মার্কেট প্লেসে সরাসরি নিজে কাজ করার। ২০১২ সালে আমি ওডেস্কে প্রোফাইল খুলি এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে প্রোফাইলটাকে যতটুকু সম্ভব আকর্ষণীয়ভাবে সাজিয়ে ফেলি। এরপর প্রায় দীর্ঘ সাড়ে ৩ মাস প্রচ- ধৈর্য এবং পরিশ্রমের ফসল হিসেবে প্রথম কাজ পাই। সফলভাবে সেই কাজটি সম্পন্ন করি। এরপর অনলাইন মার্কেট প্লেসের কাজ নিয়ে এমনভাবে ব্যস্ত হয়ে যাই যে, লোকাল সব কাজ বন্ধ করে দিতে হয়।

দৈনিক ইনকিলাব: নির্ভরযোগ্যতার বিচারে পেশা হিসেবে ডাটা এন্ট্রি কেমন?
সিরাজুম মনির: ডাটা এন্ট্রি পেশা একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার ফসল। এখানে খুব দ্রুত আপনি সফলতার মুখ দেখবেন এমন আশা করা ঠিক নয়। আবার যে খুব কঠিন সেটাও না। প্রত্যেকটি পেশায় পরিবর্ধন ও পরিবর্তনশীল। তাই কাজের ভবিষ্যৎ বিচার করে এতটুকু বলা যায়, যে ডাটা এন্ট্রির কাজ এখন আছে এবং আগামীতেও থাকবে। কিন্তু কাজের ধরন পরিবর্তন হবে এবং আপনাকে এর সাথে মানিয়ে চলতে হবে। আর সেভাবে মানিয়ে চলতে পারলে এটা হতে পারে আপনার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং স্থায়ী পেশা।

দৈনিক ইনকিলাব: এখান থেকে মাসে কত টাকা আয় করা সম্ভব?
সিরাজুম মনির: বাংলাদেশে একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে যে কোনো অফিস বা প্রতিষ্ঠানে কাজ করে মাসে ১০ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা বা তার অধিক আয় করা সম্ভব। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাজ করে মাসে লক্ষ টাকাও আয় করা যেতে পারে। আর অনলাইন মার্কেট প্লেসগুলোতে মাসে ১০ হাজার টাকা থেকে ২ লক্ষ বা তারও বেশি আপনি আয় করতে পারবেন। তবে এর সবটাই নির্ভর করবে আপনার কাজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও আন্তরিকতার উপর। অনলাইন মার্কেট প্লেস আপওয়ার্কের ডিসেম্বরের সেরা ডাটা এন্ট্রি ফ্রিল্যান্সার যুক্তরাষ্ট্রের ডানিয়েল এলিটর প্রতি ঘন্টা কাজের জন্য ৪০ ডলার (তিন হাজার টাকার অধিক) পেয়ে থাকেন। তিনি পারলে আমরা কেন পারবো না? ধৈর্য ও আন্তরিকতার সাথে এই সেক্টরে কাজ করে দক্ষতা অর্জন করতে পারলে, দেশীয় বাজারের পাশপাশি এখানে রয়েছে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের হাতছানি।

দৈনিক ইনকিলাব: ডাটা এন্ট্রিকে কি খ-কালীন পেশা হিসেবে নেয়া যেতে পারে?
সিরাজুম মনির: ডাটা এন্ট্রিকে খ-কালীন পেশা হিসেবে অবশ্যই নেয়া যেতে পারে। দেশে এখন সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অনেক খ-কালীন কাজ পাওয়া যায়, যেগুলো আপনি অন্য যেকোনো পেশার কাজ করেও করতে পারেন। তবে অনলাইন মার্কেট প্লেস থেকে কাজ পাওয়ার একটু কষ্টকর। তাই ডাটা এন্ট্রিকে খ-কালীন পেশা হিসেবে নিলে আপনাকে লোকাল বায়ার, যারা অনলাইন থেকে কাজ নিয়ে খ-কালীন পারিশ্রমিকে কাজ করে দিতে ইচ্ছুুক এমন ব্যক্তিদের দ্বারা কাজ করিয়ে নেন, তাদের উপর ভরসা করতে হবে। সরাসরি অনলাইন বায়ারদের সাথে কাজ করতে চাইলে আপনাকে অনেক সময় ব্যয় করতে হবে। কাজটা ভালোভাবে শিখে দক্ষ হতে হবে। দক্ষ হলে এক সময় এই খ-কালীন পেশা হতে পারে আপনার মূল পেশা।

দৈনিক ইনকিলাব: কীভাবে কাজ করলে এই সেক্টরে সফলতা আসবে বলে আপনি মনে করেন।
সিরাজুম মনির: আপনি যখন দেশি বা আন্তর্জাতিক মার্কেট প্লেসে যাবেন, তখন এটা অবশ্যই আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, আপনি হাজার হাজার দক্ষ লোকদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে এসেছেন। তাই আপনি যে কাজ করে নিজেকে স্বাবলম্বী দেখতে চান, আগে সেই কাজে যথেষ্ট শ্রম বিনিয়োগ করে দক্ষতা অর্জন করুন। সততার সাথে ধৈর্য নিয়ে নিজের অর্জিত শিক্ষাকে সঠিকভাবে প্রয়োগ করলে সফলতা আপনার নিশ্চিত।

দৈনিক ইনকিলাব: যারা এই সেক্টরে কাজ করতে চায় তাদের জন্য আপনার পরামর্শ।
সিরাজুম মনির: নতুনদের বলবো কাজে নামার শুরুতে ভালোভাবে না শিখে নামবেন না। কারণ ‘শুধু শুধু চেষ্টা করে দেখি কী হয়?’ আপনার এমন মনোভাবের কারণে অনেক দক্ষ ব্যক্তিরা আপনার জন্য কাক্সিক্ষত কাজ থেকে বঞ্চিত হতে পারে, সে দিকে নজর রাখতে হবে। শেষ কথা হচ্ছে, এই কাজগুলো শেখার জন্য এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি না করে গুগল ও ইউটিউবে অনেক তথ্য আছে সেগুলো থেকে শিখে নিতে পারেন। প্রয়োজনে এই সেক্টরে যারা দীর্ঘদিন ধরে সফলতার সাথে কাজ করছে তাদের পরামর্শ নিতে পারেন। তবে চটকদার বিজ্ঞাপন থেকে সাবধান। আর কাজের ক্ষেত্রে  প্রত্যেকটা অর্জনকে গুছিয়ে রাখতে হবে এবং তার যতœ করতে হবে, যাতে করে আরেকটি অর্জনের পথ সহজ হয়। কারণ কোন অর্জনই ছোট নয়।

Collection From dailyinqilab



Related Posts

image

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর ৪ উপায়

24/09/2024

Inspiration

আপনি কি ইদানীং কাজ করতে গিয়ে হাঁপিযে ওঠেন? সব সময় ক্লান্ত লাগে আর অল্পতেই হতাশ হয়ে পড়েন? এসবের প্রভাব নিশ্চয়ই পড়তে শুরু করেছে আপনার কাজের ফলাফলেও? বর্তমান প্রতিযোগিতাশীল বিশ্বে চাপ কোথায় নেই? তাই কর্মক্ষেত্রে চাপ অনুভ

image

What to Consider When Setting Career Goals

24/08/2024

Inspiration

While the everyday tasks at your job obviously need to get done, it’s also just as important to have long-term career goals—whether it’s because you are looking to eventually move up the corporate la

image

3 keys to unlock the power of employees

24/08/2024

Inspiration

In your workplace, employee culture is your only sustainable competitive advantage. To win today, you need people who can react quickly and make decisions autonomously. Your culture — the shared values and shared pr