Facebook Youtube Twitter LinkedIn
...
‘যুগোপযোগী প্রকৌশল শিক্ষার জন্য শিল্প প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় প্রয়োজন’

‘প্রকৌশল শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করতে স্নাতক ডিগ্রির অ্যাক্রিডিটেশনের কাজ করছে দ্যা ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি) এর অধীনস্ত বোর্ড অব অ্যাক্রেডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনিক্যাল এডুকেশন (বিএইটিই)। তবে বর্তমান সময়ে অতিদ্রুত শিল্পের উন্নয়ন হচ্ছে। পরিবর্তিত এই চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে যুগোপযোগী প্রকৌশল শিক্ষা ব্যস্তবায়নে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বয়ের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।’
সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘শিল্পের প্রয়োজনে শিক্ষার রূপান্তর: রুপকল্প ২০৪১ অর্জনে প্রকৌশলীর দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক একটি জাতীয় সিম্পোজিয়ামে বক্তারা এসব কথা বলেন।
দিনব্যাপী কর্মশালার মধ্যে মূল আলোচ্য বিষয় ছিল, প্রকৌশলীদের কাছে শিল্পের চাহিদা নিরূপন এবং কিভাবে প্রকৌশল শিক্ষার পাঠ্যক্রম ও কার্যক্রম যুগোপযোগী করা যায়।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এতে বক্তব্য দেন আইইবি সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুস সবুর এবং বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। সিম্পোজিয়ামের সভাপতিত্ব এবং সভায় মূল বক্তব্য দেন বিএইটিয়’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার এএফএম সাইফুল আমিন।
বক্তারা বলেন, চতুর্থ ও পরবর্তী শিল্প বিপ্লবের প্রেক্ষাপটে টেকসই উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য প্রকৌশল শিক্ষাকে শিল্পের বহুমাত্রিক সমস্যা সমাধানের প্রয়োজনীয় দক্ষতা দিতে হবে। এই ধরনের উদ্যোগ ভবিষ্যতে প্রকৌশলীদেরকে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারের উপযুক্ত দক্ষতা অর্জন করতে, টেকসই উন্নয়নে অবদান রাখতে এবং বিদেশী বিনিয়োগ ও দক্ষ পেশাদারদের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে সক্ষম হবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।
Collected from kalerkantho