সোমবার তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মোবাইল ফোন ও সিমসহ বেশ কিছু কাগজপত্র জব্দ করা হয় ।
গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন- আরিফ মিয়া(২২), মো. ফাহিম (২৪), বাপন সাহা (৫২) এবং মো. হুমায়ুন কবির হিমু (২৪)। এদের মধ্যে আরিফ মিয়া পূর্বে সুপারটেক ইঞ্জিনিয়ারিং আ্যান্ড ট্রেডিং সার্ভিসেস লিমিটেডে নিয়োগ কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি করতেন। পরবর্তীতে সে ওই চাকরি ছেড়ে বিভিন্ন অসাধু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের যোগসাজসে রিটেইল সুপার শপ স্বপ্নের নাম ও লোগো ব্যবহার করে লোক নিয়োগ করা হবে জানিয়ে অফলাইন ও অনলাইনে ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে ভুয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করত।
কিন্তু স্বপ্ন এমন কোনো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়নি। আসামীরা পরষ্পর যোগসাজসে নিজেরা ব্যাক্তিগতভাবে লাভবান হওয়ার জন্য প্রতারণার উদ্দেশ্যে ভুয়া বিজ্ঞপ্তি প্রচার করায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধ টিমের সহকারী পুলিশ কমিশনার ধ্রুব জ্যের্তিময় গোপ জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা হয়। এরপর তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আসামীদের সনাক্ত করে গ্রেফতার করা হয়।
স্বপ্ন'র হেড অব এইচআর খুরশীদ ইমবিসাত চৌধুরী বলেন, স্বপ্ন তার মানবসম্পদ বিভাগের মাধ্যমে কর্মী নিয়োগ করে। স্বপ্নে চাকরির জন্য আবেদনের কয়েকটি ধাপ অনুসরন করতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে : স্বপ্নের প্রতিটি আউটলেটে থাকা সিভি বক্সের মাধ্যমে, মানবসম্পদ বিভাগ মনোনিত এলাকা ভিত্তিক মানবসম্পদ প্রতিনিধির মাধ্যমে এবং স্বপ্নর নিয়োগ সংক্রান্ত অফিসিয়াল ইমেইল ঠিকানার মাধ্যমে । এর বাইরে অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় জনবল নিয়োগ করা হয় না।
প্রয়োজনে নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্যের জন্য অফিসিয়াল লিংকডিন প্রোফাইল অথবা স্বপ্ন'র ফেসবুক পেইজ অনুসরণ করার কথাও বলেন তিনি।
Collection from bonikbarta