চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা বাঞ্ছনীয়। মাঠ পর্যায়ের কৃষি থেকে শুরু করে সব কাজেই এখন প্রযুক্তির দাপট। আর ভবিষ্যৎ চাকরির বাজারেও প্রযুক্তির দাপট থাকবে বলে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের এক জরিপে জানা গেছে।
সংস্থাটির পক্ষ থেকে করা যুক্তরাজ্যে ভবিষ্যৎ চাকরির বাজার কেমন হবে, এমন এক প্রতিবেদনে বলা বলা হয়েছে, রুটিন বেস কাজগুলো ক্রমেই কমে আসছে। সফটওয়্যার তথা প্রযুক্তি বিষয়ক পেশাগুলো দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে কর্মক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় নারীরা এখনও বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় তামাক প্রস্ততকারক প্রতিষ্ঠান জাপান টোব্যাকো ইন্টারন্যাশনাল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এতে সেলস বিভাগে সদ্য স্নাতক সম্পন্ন করা ইয়ং ও এনার্জেটিক কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম : টেরিটরি এক্সিকিউটিভ। পদের সংখ্যা : নির্ধারিত না। আবেদন যোগ্যতা : যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস। তবে একাডেমিক ভালো ফলাফল থাকতে হবে।
এক বছরে বেতন দেয়া হবে কোটি টাকার বেশি। তারপরও কিছুতেই মিলছে না কর্মী। হাজার হাজার শূণ্যপদ। আসলে কাজটি হলো পরিচ্ছন্নতা কর্মীর। আর এমন অবস্থা অস্ট্রেলিয়ায়।
অস্ট্রেলিয়ায় পরিচ্ছন্নতা কর্মীর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় সাফাইকর্মীর সংখ্যা খুবই কম। সাফাইকর্মী হিসেবে যাতে কেউ কাজ করেন, তাই এখানকার অনেক সংস্থা এই পদের জন্য বেতন ঘণ্টাপ্রতি বাড়াতে শুরু করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র গত আগস্টের চাকরির তথ্য প্রকাশ করেছে। এতে দেশটিতে পূর্বাভাসের চেয়েও বেশি নাগরিকের কর্মসংস্থান হয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে মার্কিন মুদ্রার দাম কমেছে। এর আগে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে ওঠে ডলারের মূল্য।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সদ্য সমাপ্ত আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রে ৩ লাখ মানুষের চাকরি হওয়ার কথা ছিল।
সরকার অনুমোদিত রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে যারা চাকরি নিয়ে মালয়েশিয়ায় যেতে চান, তাদের জন্য জরুরি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো কর্তৃক প্রকাশিত এ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ ও মালয়েশিয়া সরকারের মানবসম্পদমন্ত্রী দাতুক সেরি এম সারাভানান স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী দেশটিতে বাংলাদেশি কর্মী গমনের ক্ষেত্রে তাদের বিমান ভাড়া, লেভিসহ সেখানে প্রদেয় সব খরচ কর্মী গ্রহণকারী কোম্পানি বহন করবে।