বিদ্যুৎ সরবরাহ নির্বিঘ্ণ রাখতে শিল্প কারখানায় এলাকাভিত্তিক একদিন সাপ্তাহিক ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে এই প্রজ্ঞাপন প্রকাশ হয়।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দেশের শিল্পাঞ্চলসমূহে বিদ্যুৎ সরবরাহ নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে শ্রম ও কর্ম সংস্থান মন্ত্রণালয়ের ১১ ৮ ২০২২ তারিখের এক পত্রের মর্মানুযায়ী পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর ১১৪ (২) ধারার ক্ষমতাবলে এলাকাভেদে এ সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা হলো।
সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে ৪৩তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা। চলবে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ কেন্দ্রে এক যোগে পরীক্ষা হবে।যাতে বলা হয়েছে, পরীক্ষা কেন্দ্রে বই, সব ধরনের ঘড়ি, মুঠোফোন, ক্যালকুলেটর, সব ধরনের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস, ব্যাংক/ক্রেডিট কার্ডসদৃশ কোনো ডিভাইস, গয়না, ব্রেসলেট ও ব্যাগ আনা সম্পূর্ণ নিষেধ।
ফৌজদারি মামলায় সরকারি কর্মচারীদের গ্রেপ্তারে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেওয়ার বিধান বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে তা বাতিল করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
চা–শ্রমিকেরা যখন দৈনিক ৩০০ টাকা মজুরির দাবিতে আন্দোলন করছেন, ঠিক তখন মালিকেরা বলছেন, তাঁরা নাকি চা–শ্রমিকদের ৪০২ মজুরি দেন। তাঁদের এই তথ্য দিয়ে কয়েকটি সংবাদমাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যা স্পষ্টতই অসত্য এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করার কৌশল। চা-শ্রমিকদের মজুরি ও রেশন নিয়ে প্রকৃত সত্য বা বাস্তবতা এখানে ব্যাখ্যা করা হলো।
দেশের সরকারি, বেসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন লাখ লাখ মানুষ। তাদের মধ্যে কর্মকর্তা, কর্মচারী পর্যায়ে বিভিন্ন বেতন স্কেলে কাজ করেন অনেকে। আবার অনেকে গ্রেডহীন থেকেও কাজ করেন। এর বাইরে কোন ধরণের গ্রেড ছাড়াই কাজের মাধ্যমে স্বল্প আয় করেন বহু শ্রমজীবী মানুষ। কাজের সন্ধানে এসেও বহু মানুষ কর্মহীন থাকেন, কষ্টে ভোগেন।