দেশের সরকারি, বেসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন লাখ লাখ মানুষ। তাদের মধ্যে কর্মকর্তা, কর্মচারী পর্যায়ে বিভিন্ন বেতন স্কেলে কাজ করেন অনেকে। আবার অনেকে গ্রেডহীন থেকেও কাজ করেন। এর বাইরে কোন ধরণের গ্রেড ছাড়াই কাজের মাধ্যমে স্বল্প আয় করেন বহু শ্রমজীবী মানুষ। কাজের সন্ধানে এসেও বহু মানুষ কর্মহীন থাকেন, কষ্টে ভোগেন।
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সুখবর দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। রবিবার (১৭ জুলাই) এক প্রজ্ঞাপনে দৈনিক ভাতা, ভ্রমণ ভাতা ও বদলিজনিত ভাতা পুনঃনির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
খরচ করার দিক থেকে কৃচ্ছ্রসাধনের পথে হাঁটছে সরকার। এর অংশ হিসেবে গতকাল রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ তিনটি আলাদা পরিপত্র জারি করেছে। এর মধ্যে সব ধরনের নতুন গাড়ি কেনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন কমিটি বৈঠকে অংশ নিলে সরকারি কর্মচারীরা এত দিন যে সম্মানী পেতেন, তা–ও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মতো বেসরকারি অফিসের কর্মঘণ্টা কমাতে পারে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
প্রতি বছর ২০ লাখের বেশি মানুষ দেশের শ্রমবাজারে আসছেন। এর মধ্যে বছরে গড়ে ৪ লাখের কর্মসংস্থান হচ্ছে। তাও আবার অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মসংস্থান খুবই কম। শিক্ষিত জনশক্তির মধ্যে বেকারত্বের হার আরও বেশি। প্রতি ১০০ স্নাতক ডিগ্রিধারী তরুণ-তরুণীর মধ্যে ৪৭ জনই বেকার। এসব নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করেছেন-