আলোচিত ইভ্যালিসহ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে গ্রাহকদের টাকা ফেরত এনে দেওয়ার কাজে গতি কমে গেছে। প্রথম এক বছরে টাকা ফেরত দেওয়ার যে গতি ছিল, সেভাবে চললে এত দিনে হয়তো সব গ্রাহকই তাঁদের পাওনা ফেরত পেয়ে যেতেন। দ্বিতীয় বছরে প্রথম বছরের ২৫ শতাংশের মতো টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে।
২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে টাকা ফেরত দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়। তার আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে বহুপক্ষীয় বৈঠক হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এবং গেটওয়ে প্রতিষ্ঠানের যৌথ তালিকা অনুযায়ী টাকা ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। প্রথম বছরে, মানে ২০২২ সালজুড়ে টাকা ফেরত দেওয়ার কার্যক্রম ভালোভাবেই চলে। ৫৩১ কোটি টাকার মধ্যে সেবার গ্রাহকেরা ফেরত পান ৩১০ কোটি টাকা। কিন্তু দ্বিতীয় বছরে, অর্থাৎ ২০২৩ সালে ফেরত দেওয়া হয় ৭৭ কোটি টাকা। এখনো ১৪৪ কোটি টাকা ফেরত পাওয়ার আশায় ঘুরছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব কথা জানা গেছে।
গত বছর সারা দেশে অভিযান চালিয়ে ৬১৮টি আগ্নেয়াস্ত্র, দেড় হাজারটি গোলাবারুদ, ২ হাজার ককটেল, বোমাসহ ২৯৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত র্যাব এসব অভিযান চালায়।
পুনরায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিনন্দনপত্র পাঠিয়েছেন পুতিন। তাতে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘রাশিয়া-বাংলাদেশ সম্পর্ক ঐতিহ্যগতভাবে বন্ধুত্বের চেতনায় বিকশিত হয়ে আসছে।
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের সূচকে এ বছর একধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। শক্তিশালী পাসপোর্টের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৯৭তম।
গত বছরের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৯৮তম। এবারের তালিকায় বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে উত্তর কোরিয়াও।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত সূচকে এসব তথ্য জানা গেছে। হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের ওয়েবসাইটে সূচকটি প্রকাশ করা হয়েছে।
শীত এলেই বাড়ে নানা ধরনের সংক্রমণ। বিশেষ করে নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জাসহ শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ বেড়ে যায় এ সময়। এ বছর শীতে আবার নতুন করে হানা দিয়েছে কোভিড। গত কয়েক দিনে কোভিড সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
নানা ধরনের ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক কিংবা পরজীবী জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আমাদের শরীরের রয়েছে নিজস্ব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাপনা। দেহে কোনো জীবাণু প্রবেশ করলেই এরা সক্রিয় হয়ে ওঠে। রোগপ্রতিরোধী কোষগুলো বহিরাগত জীবাণুকে ঘিরে ফেলে এবং আটকে ফেলে, তারপর জীবাণুর বিরুদ্ধে রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগ করে।
এই যুদ্ধে কখনো কখনো জীবাণুরাও কিন্তু জয়লাভ করে। তখন এরা দেহের বিভিন্ন কোষ ও অঙ্গকে আক্রমণ করে বসে। বংশবিস্তার করতে থাকে এবং দেহের বিভিন্ন ব্যবস্থাকে কাবু করে ফেলে। প্রকাশ পায় বিভিন্ন রোগের লক্ষণ। তাই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনায় ফাটল ধরলেই বিপদ। নানা রকম সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে তাই রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর দিকে নজর দেওয়া উচিত। এ জন্য কতগুলো বিষয়ের ওপর অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।