অদক্ষতা, অযোগ্যতা, খামখেয়ালিপনা এবং অব্যবস্থাপনার কারণে শিক্ষা প্রশাসনে বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করছে। এর ফলে এসএসসি, এইচএসসি পরীক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজ ঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চলমান এইচএসসি বাংলা প্রথমপত্রের প্রশ্নে সাম্প্রদায়িক উসকানি ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ভুল প্রশ্নে এক ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়ার পর স্থগিত করার মত ঘটনাগুলো সামনে আসার পর শিক্ষা প্রশাসনের খামখেয়ালিপনার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এখন শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষা বোর্ডের ওপর এবং শিক্ষা বোর্ড শিক্ষকদের ওপর দায় চাপিয়ে ‘নিষ্কলঙ্ক’ হতে চাইছে। কার্যত সমস্যা সমাধানে কার্যকর কোনো উদ্যোগও নিতে পারছে না শিক্ষা প্রশাসন।
আগামী ২৪ নভেম্বরের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ হতে পারে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে। নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে নিয়েছে অধিপ্তর।
এইচএসসির বাংলা প্রথমপত্রের প্রশ্নপত্রে সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক প্রশ্নের ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘এরপর থেকে প্রশ্নকর্তা ও মডারেটর নিয়োগে আরও সতর্ক হতে হবে।’