সরকারি চাকরিতে শূন্য পদের সংখ্যা তিন লাখ ৮৭ হাজার ৩৩৮। করোনার কারণে গত ৬ মাস ধরে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সব ধরনের নিয়োগ স্থগিত থাকায় এ সংখ্যা চার লাখ ছাড়িয়েছে। এসব পদে নিয়োগ পেতে অপেক্ষায় আছেন ২০ লাখের বেশি শিক্ষিত বেকার। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ডিগ্রি আছে এমন বেকারের সংখ্যা চার লাখ।
এইচএসসি ও এসএসসি পাস বেকারের সংখ্যা ১৬ লাখের বেশি।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরও ৩০ হাজার শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
বুধবার (২৯ জুন) গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বহুল প্রতীক্ষিত অনলাইনে বদলির (পাইলটিং) কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান তিনি।
পুলিশে চার হাজার কনস্টেবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। নিয়োগ পেতে আবেদন নেওয়া হবে অনলাইনে, পুরো ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে।
সোমবার (৩১ জানুয়ারি) পুলিশ সদর দপ্তর ‘ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে রীতিমত তুঘলকি কারবার ঘটাচ্ছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর। ক্ষণে ক্ষণে এই পরীক্ষার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হচ্ছে। এত পরিবর্তনের ফলে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে কর্মরতদের যোগ্যতা ও দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। ফলে বিভ্রান্তিতে পড়েছে লাখ লাখ পরীক্ষার্থী।
রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ সরকারের চলমান উন্নয়নকে টেকসই করার লক্ষ্যে সকল স্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘এখন প্রশাসনের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে জনগণের সেবা করা। আপনাদেরকে প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।’