Facebook Youtube Twitter LinkedIn
প্রতিবন্ধীদের কর্মসংস্থান ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: সমাজকল্যাণমন্ত্রী

লালমনিরহাটে ২৫ শয্যাবিশিষ্ট শান্তি নিবাস স্থাপন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা যেন কারও ওপর নির্ভরশীল না থাকে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। প্রতিবন্ধীদের জন্য কর্মসংস্থান ও আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। 

Read More


বিওয়াইএলসি আয়োজিত ডেভেলপমেন্ট সেক্টর ক্যারিয়ার এক্সপো-২০২২ শুরু ১৩ আগস্ট

বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার (বিওয়াইএলসি) ডেভেলপমেন্ট সেক্টর তথা উন্নয়ন খাতে চাকুরি প্রত্যাশী ও তরুণ পেশাদারদের জন্য আয়োজন করছে ক্যারিয়ার এক্সপো ২০২২। আগামী ১৩ আগস্ট ঢাকায় এই ক্যারিয়ার এক্সপোটি অনুষ্ঠিত হবে।

Read More


ভ্যাকসিন কার্যক্রমে ব্যয় ৪০ হাজার কোটি টাকা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

করোনা ভ্যাকসিন কার্যক্রমে ব্যয় প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ভ্যাকসিনের মাধ্যমে দেশের মানুষকে সুরক্ষা দিয়েছে। করোনার ভ্যাকসিন দেওয়ার মধ্য দিয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। সরকার নিজস্ব অর্থায়নে ও বিনামূল্যে এই ভ্যাকসিন নিয়ে এসেছে।’

শুক্রবার (১২ আগস্ট) বিকালে মানিকগঞ্জে কর্মহীন পরিবারের মাঝে খাদ্য, বস্ত্র ও সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন। জেলা সদরের গড়পাড়া এলাকায় শুভ্র সেন্টারে জেলা পরিষদের উদ্যোগে এসব সামগ্রী বিতরণের আয়োজন করা হয়।

এ অনুষ্ঠানে শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়ার বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বৃহস্পতিবার পরীক্ষামূলক ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। অথচ আশপাশের দেশে এখনও তা শুরু হয়নি। পর্যায়ক্রমে দেশের আনাচে-কানাচে শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। আমেরিকার তৈরি ফাইজারের ভ্যাকসিন এসব শিশুদের দেওয়া হবে। সারাদেশে ২ কোটি ২০ লাখ শিশুর ৪ কোটি ৫০ লাখ ডোজ লাগবে। ইতোমধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে ৩০ লাখ ডোজ পাওয়া গেছে। তারা সব শিশুর জন্য ডোজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।’

করোনা নিয়ন্ত্রণে সরকারের সফলতার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমেরিকা ও ইউরোপ করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেও বাংলাদেশ পেরেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় দেশে সফলভাবে করোনা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। কোভিড নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ বিশ্বে পঞ্চম স্থান অর্জন করেছে। দেশের মানুষকে ৩০ কোটি ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে সবচেয়ে কম মৃত্যু হয়েছে। দেশে ২৯ হাজার মানুষ মারা গেছে। অথচ আমেরিকায় ১১ লাখ এবং ভারতে ১০ লাখ মানুষ কোভিডে মারা গেছে। ইউরোপের প্রতিটি দেশে দুই থেকে তিন লাখ করে মানুষ মারা গেছে।’

জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশ জ্বালানি নির্ভরশীল রাষ্ট্র। আমাদের জ্বালানি আমদানি করতে হয়। জ্বালানির দাম বিশ্বে তিনগুণ বেড়ে গেছে। জ্বালানি পাওয়া যাচ্ছে না। অনেক দেশে জ্বালানি নেই। তবে বাংলাদেশে জ্বালানি আছে। যারা ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেন না, তাদের ভবিষ্যৎ ভালো হয় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগে থেকেই সাবধানতা অবলম্বন করেছেন।’

সাম্প্রতিক বিশ্ব পরিস্থিতি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ সারাবিশ্বে প্রভাব ফেলেছে। সারাবিশ্বে খাদ্য, জ্বালানি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের অভাব দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন দেশে দাঙ্গা-হাঙ্গামা চলছে। পাশের দেশ শ্রীলঙ্কায় সবকিছু বন্ধ হয়ে আছে। সেখানে বিদ্যুৎ, জ্বালানি, সার ও খাদ্য নেই। আমেরিকা ও ইউরোপেও এর প্রভাব পড়েছে। তারা রেশনিং শুরু করেছে, ব্যাংকে সুদ বাড়িয়েছে। সমস্যা যখন পৃথিবীতে আসে, তখন সবখানেই তার হাওয়া লাগে। বিশ্বের এই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে। সে কারণে আমাদের প্রস্তুত হতে হবে। আমাদের সবকিছুতে মিতব্যয়ী হতে হবে। আমাদের অপ্রয়োজনীয় আমদানি বন্ধ করা হচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে হবে। সমস্যা যখন হবে, তখন সবাইকে নিয়েই মোকাবিলা করতে হবে। ইউক্রেন সারাবিশ্বে খাদ্য সরবরাহ করে থাকে। সেই দেশে যুদ্ধ হচ্ছে।’

দেশে কৃষকের সারের প্রাপ্ততা নিশ্চিতকরার জন্য গ্যাস ও বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, ‘এই সরকার জিনিসের দাম, জ্বালানির দাম বাড়িয়েছে বলে বিরোধী দল অপপ্রচার করছে। আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে বলেই দেশে জ্বালানির দাম বেড়েছে। তবে এটা চিরস্থায়ী নয়, অল্পদিনেই আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমে আসবে এবং বাংলাদেশেও দাম কমে আসবে। বাংলাদেশে কোনও সমস্যা হবে না, দেশে খাদ্য ঘাটতি নেই। সরকা

Read More


ওবেসিটি ক্লিনিক চালু করছে বিএসএমএমইউ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) স্থূলতা বা ওবেসিটি ক্লিনিক চালু হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।

রবিবার (১৪ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়টির এ ব্লক মিলনায়তনে মাসিক সেন্ট্রাল সেমিনারে এ তথ্য জানান তিনি।

বিএসএমএমইউ’র শিশু বিভাগ, এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগ ও জেনারেল সার্জারি বিভাগের যৌথ উদ্যোগের এই সেমিনারে ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বিশ্বব্যাপী স্থূলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্থূলতার কারণে ডায়াবেটিস মেলাইটাস, মেটাবোলিক সিন্ড্রোম, বন্ধ্যাত্ব, ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বাংলাদেশে শিশু ও পূর্ণবয়স্ক মানুষের মধ্যে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা কম বলা হলেও শিশুদের স্থূলতা দিন দিন মারাত্মক আকার ধারণ করছে। বাংলাদেশের ৯-১০ শতাংশ শিশু এ স্থূলতার রোগে আক্রান্ত। 

তিনি বলেন,  অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত ও শর্করা জাতীয় খাদ্য জাংকফুড গ্রহণ, মোবাইল ফোনে আসক্তি, খেলাধুলার না করার প্রবণতার  জন্য শিশুদের মধ্যে স্থূলতার হারও বেড়ে যাচ্ছে। স্থূলতাতে ওজন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ডায়াবেটিস, ভিটামিন ডি’র স্বল্পতা, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে চর্বি বৃদ্ধি ও মানসিক বিষণ্ণতাও দেখা যায়। অতএব  খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন ও নিয়মিত ব্যয়ামের মাধ্যমে ওজন কমিয়ে এর কুফল থেকে মুক্ত থাকতে হবে। এজন্য মা-বাবাকে সচেতন হতে হবে। নিয়মিত কাউন্সিলিংয়ের মাধ্যমে শিশুদের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। খেলাধুলার মাঠের সংখ্যা বাড়াতে হবে। তবেই এ প্রজন্ম সুস্থ নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠবে। এর বাইরেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরীক্ষা-নিরীক্ষার অপারেশন করা যেতে পারে।

বিএসএমএমইউ ভিসি বলেন, স্থূলতা এমন একটি রোগ যার থেকে অন্যান্য রোগের সৃষ্টি হয়। তাই এ রোগটি প্রতিরোধ করলে অনেক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। স্থূলতা প্রতিরোধে সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো থেকে প্রস্তাব পেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থূলতা বা ওবেসিটি ক্লিনিক চালু করা হবে।

সেমিনারটিতে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. বেলায়েত হোসেন সিদ্দিকী। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শিশু বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সুরাইয়া বেগম, সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম চৌধুরী ও এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. তাহনিয়া হক।

Read More


সাধারণ মানুষ কষ্টে আছে, সেটা অস্বীকার করার কিছু নেই: বাণিজ্যমন্ত্রী

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অর্থনৈতিক মন্দা এখন বিশ্বজুড়ে। তাই সারা বিশ্বেই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে । বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমলেও বাংলাদেশে কমছে না ডলারের দাম বেশি হওয়ায়। এর ফলে দেশে আমদানিনির্ভর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ দাম নির্ধারণে ট্যারিফ কমিশন কাজ করছে। এ ছাড়া বৈশ্বিক বাজারে দাম কমার ফলে দেশের বাজারেও পণ্যের দামের কিছুটা প্রভাব পড়া শুরু করেছে।

Read More