করোনা মহামারির প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রভাবে কাজের বাজারের দুর্দশার অবস্থা স্পষ্ট হয়ে পড়েছিল। সারা দেশের অপ্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রেই কার্যত তালা পড়ে এবং কর্মস্থল ছেড়ে গ্রামে ফিরে যান বহুসংখ্যক কর্মজীবী। এ খাতের অবস্থা কতটা শোচনীয়-তা বিভিন্ন গবেষণা সংস্থার প্রতিবেদন থেকে খুব সহজেই ধারণা পাওয়া যায়। সরকারিভাবে স্বীকার করা হয় ১ কোটি ৩৯ লাখ মানুষ কর্মহীন হওয়ার কথা। এবার মধ্যমেয়াদি অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় উল্লেখ করা হয়েছে সামনের দিনগুলোতে কাজের বাজারের অবস্থার উন্নতি হবে। ২০২২-২৫ (৩ অর্থবছরে) মধ্যে প্রায় ৭২ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। এরমধ্যে ৫১ লাখ ৩০ হাজারই দেশের ভেতর। আর ২০ লাখ ৬০ হাজার বিদেশে।
জাতীয়করণ করা স্কুল-কলেজের ৬৩ জন গ্রন্থাগারিক ও সহকারী গ্রন্থাগারিকের বেতন নবম ও দশম গ্রেডে নির্ধারণের কেন নির্দেশনা দেওয়া হবে না, সে বিষয়টি জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। একইসাথে তাদের বেতন ১৪-১৬ গ্রেডে নির্ধারণ সংক্রান্ত মন্ত্রণালয়ের চিঠি কেন বাতিল ঘোষণা করা হবে না তা চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
এছাড়া রিটকারী ৬৩ জনের বেতন নবম ও দশম গ্রেডে চলমান রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
চলতি বছর চার হাজার কর্মী কোরিয়ায় যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কিউন।
কোন উন্নয়ন প্রকল্প বা সরকারি চাকরি কালীন আইবাস++ হতে অনলাইন ফিক্সেশন করে বেতন গ্রহণ করতে হয়। উন্নয়ন প্রকল্প সমাপ্ত শেষে অথবা নতুন কোন সরকারি চাকরিতে নিয়োগ পেলে অবশ্যই পূর্বে পে ফিক্সেশন বাতিল করতে হবে। একটি চাকরিকালীন পে ফিক্সেশন করা হলে উক্ত এনআইডি দিয়ে দ্বিতীয়বার কোনভাবে পে ফিক্সেশন করা যাবে না।
মজুরি বাড়ানোর ঘোষণার পরপরই পাল্টে গেছে চা বাগানের দৃশ্যপট। কাজে নেমেছেন চা শ্রমিকরা। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় শ্রমিকদের মজুরি ১২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৭০ টাকা করার পর মৌলভীবাজার জেলার ৯৩টি চা বাগানের মধ্যে অধিকাংশ বাগানে উৎসমুখর পরিবেশে কাজ শুরু করেছেন চা শ্রমিকরা। একই চিত্র সিলেট, শ্রীমঙ্গল, হবিগঞ্জের মাধবপুর-চুনারুঘাটসহ আশপাশের চা বাগানগুলোয়।